হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী
قَالَ الْبَاقِرُ عَلَیْهِ السَّلاٰمُ :ثُمَّ لِیَنْدُبِ الْحسینؑ وَیَبْکِیْهِ وَیَاْمُرُ مَنْ فِیْ دَارِہِ بِالْبُکَاءِ عَلَیْهِ وَیُقِیْمُ فِیْ دَارِہِ مُصِیْبَتَهُ بِاظْھَارِ الْجَزَعِ عَلَیْهِ وَیَتَلاقُوْنَ بِالْبُکَاءِ بَعْضُھُمْ بَعْضاً فِیْ الْبُیُوْتِ وَلِیُعَزِّ بَعْضُھُمْ بَعْضاً بِمُصَابِ الْحسینؑ عَلْیهِ السَّلاٰمُ
যারা আশুরার দিনে ইমাম হোসায়েন(আঃ)-এর যিয়ারাত করতে পারে না তাদের উদ্দেশ্য ইমাম মুহাম্মদ বাক্বির (আঃ) বলেছেন : "প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত নিজের বাড়িতে ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর আযাদারী ও শোক পালন করা এবং নিজের পরিবারকেও ওই একই কর্মের নির্দেশ দেওয়া। আর নিজের বাড়িতে শোক পালন করা এবং একে অপরকে ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর লোমহর্ষক মসিবতের জন্য সমবেদনা জানানো।"
কিন্তু বর্তমান সময়ে ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর যিয়ারাত করা খুবই সহজ। তাই সবারই উচিত তাঁর পবিত্র রওযা শরীফ স্বচক্ষে দর্শন করে রসূল নন্দিনী হযরত ফতেমা যাহরা (সাঃআঃ)-এর অন্তরকে শীতল করা এবং পুনরুত্থান দিবসে তাঁর শেফায়াতের হক্বদার হওয়া। মহান আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাঁর পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারাত করার তৌফিক দান করুন।